প্রকৌশলী মোঃ আব্দুল মালেক সুমন, প্রতিষ্ঠাতা ,জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থা, সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর কাছে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে, তাদের প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা সুবিধা প্রদান এবং সুবিধাবঞ্চিত মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা করার মাধ্যমে “দরিদ্রতম সম্প্রদায়ের সেবা করার লক্ষ্য” একটি দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থা যাত্রা শুরু করে। জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থা এমন লোকদের সাথে কাজ করে যাদের জীবন চরম দারিদ্র্য, অশিক্ষা, রোগ এবং অন্যান্য প্রতিবন্ধকতা দ্বারা প্রভাবিত – বহুমুখী উন্নয়ন হস্তক্ষেপ গড়ে তোলার লক্ষ্যে। জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থা সম্পদের সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও সমাজে জীবনযাত্রার মানের ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে সচেষ্ট। জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থা একটি সামগ্রিক পদ্ধতির সাথে দারিদ্র্য বিমোচনের দিকে এগিয়ে যায়। প্রকল্পটি অত্যন্ত সফল এবং বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা খুব ভালো করে প্রমাণ করছে যে তারা তাদের কল্পনার বাইরেও এগিয়ে আসতে পারে। অবহেলিত মূল্যবান ব্যক্তিদের বিভিন্নভাবে সহায়তা করে। একটি প্রকল্প অর্থোপেডিক কেয়ার, রিসার্চ অ্যান্ড রিহ্যাব সেন্টার চিকিৎসা সেবা, ফিজিওথেরাপি এবং পুনর্বাসনের মাধ্যমে দরিদ্র ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সহায়তার জন্য কাজ করছে। আমি আনন্দিত যে এর চলমান এবং আসন্ন প্রকল্পগুলির মাধ্যমে,জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থা একটি স্বাধীন, টেকসই মানব উন্নয়ন সংস্থা হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে। যদিও এটি একটি ছোট পরিসরে শুরু হয়েছিল, জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থা তার বহু-বিভাগীয় কর্মসূচির মাধ্যমে জাতীয় পর্যায়ে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জীবনে পরিবর্তন আনার চেষ্টা করে। এখন জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থা তার সুবিধা সম্প্রসারণ এবং নতুন প্রকল্প চালু করার পরিকল্পনা করেছে। যেহেতু জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থা ব্যক্তিগত পর্যায়ে সীমিত আর্থিক সংস্থান দ্বারা পরিচালিত হয়, তাই সমস্ত চাহিদা মেটানো এবং স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করা বেশ কঠিন। তাই তার লক্ষ্য অর্জনের জন্য, যেখানেই প্রয়োজন,জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থা, সমমনা সংস্থা, সরকারী প্রতিষ্ঠান, বেসরকারী খাত এবং দেশে এবং বিদেশে উভয় উন্নয়ন সহযোগীদের সাথে অংশীদারিত্বকে স্বাগত জানায়।
জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থা’এর “গঠনতন্ত্র”
জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থা
আমরা ভালবাসা, আশা এবং সামাজিক ন্যায়বিচার সমবেত একটি পৃথিবীর স্বপ্ন দেখি, যেখানে মানুষ মর্যাদা ও নিরাপত্তা নিয়ে বাস করবে। সমাজের অনগ্রসর শ্রেণীকে বিশেষভাবে চরম দরিদ্র, গৃহহীন ও অনাথ শিশুদেরকে শিক্ষা, পুষ্টি ও আশ্রয় সরবরাহের মাধ্যমে তাদের জাতির জন্য সম্পদে পরিণত করা আমাদের প্রধান লক্ষ্য। ইহা সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক, অলাভজনক, সামাজিক উন্নয়নমুলক, সাংস্কৃতিক ও সেচ্ছায় মানব সেবার সংগঠন। এই সংগঠন স্কুল/কলেজের ছাত্র, এলাকার তরুণ যুবক এবং ৩ ধরনের সদস্য নিয়ে গঠিত এবং সর্ব শ্রেণীর উন্নয়নের জন্য কার্যক্রম পরিচালনা করা
১৯৮৪ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে উদ্দীপন তার উপকারভোগীদের প্রয়োজনীয়তা ও সামাজিক চাহিদাকে অগ্রাধিকার দিয়ে কৌশলগত পরিবর্তণের মাধ্যমে অগ্রগতি অর্জন করে যাচ্ছে।বাংলাদেশের শীর্ষ দশটি বৃহত্তম বেসরকারী জাতীয় উন্নয়ন সংস্থার একটি হিসাবে বিবেচিত হয়। বর্তমানে ৬৪ টি জেলার ৪৬৫ টি উপজেলায় কার্যক্রম পরিচালনা করছে। বহু-মাত্রিক কর্মসূচি বাস্তবায়নের মাধ্যমে অর্থনৈতিকভাবে ও সামাজিকভাবে শোষিত এবং অধিকার বঞ্চিত দরিদ্র ও চরম দরিদ্র মানুষের জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে, নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
কর্মসূচিসমূহ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে উপকারভোগীদের অর্থনৈতিক এবং সামাজিক চাহিদা পূরণ এবং তাদের অধিকার এবং ক্ষমতায়নের বিষয়টি সর্বক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে। যার ফলে তাদের অর্থনৈতিক বিনিয়োগ ও উন্নতি, দারিদ্রের কড়াল গ্রাস থেকে বেরিয়ে আসা এবং অন্যদিকে শিক্ষার ক্ষেত্রে মনোযোগী হওয়ার ব্যাপক আগ্রহ তৈরী হয়। স্বাস্থ্য সেবা, সুপেয় পানি, স্যানিটেশন, কৃষি এবং অধিকার ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা এবং তাদের সামাজিক অবস্থার উন্নতি এবং সামাজিক মূলধারায় নিজেকে সম্পৃক্ত করার দক্ষতা তৈরীতে সহায়তা করে। উদ্দীপন সেই সকল প্রবীন নাগরিকদের জন্যও কাজ করছে যারা সামাজিক ও পারিবারিকভাবে উপেক্ষিত, অবহেলিত ও নির্যাতিত। উদ্দীপন প্রবীন জনগোষ্ঠীকে আয়বর্ধণমূলক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত করা, তাদের বিনোদন, পারস্পরিক ভাববিনিময়ের মাধ্যমে মানসিক শাস্তি ও সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধির লক্ষ্যে অর্থনৈতিক সহায়তা প্রদান করে থাকে। সংক্ষেপে বলা যায়, উদ্দীপন দারিদ্রতার বহুমূখী সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসা, তাদের সুপ্ত সম্ভাবনাগুলি কাজে লাগিয়ে অর্থনৈতিক ও সামাজিক কর্মসূচির মাধ্যমে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর সমস্যাকে সমন্বিত প্রক্রিয়ায় সমাধান করে থাকে।
জবাবদিহিতা, স্বচ্ছতা এবং সুশাসনের ভিত্তিতে আদর্শ এবং ন্যায়ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সক্ষমতা বৃদ্ধি, নেটওয়ার্কি, এডভোকেসিসহ এসম্পর্কিত বিভিন্ন কর্মকান্ডের সাথে দৃশ্যমান এবং কার্যকরীভাবে জড়িত। উদ্দীপন তার নিজস্ব নীতি, আদর্শ এবং মূল্যবোধকে সামনে রেখে ও জাতীয় লক্ষ্যের সাথে সামঞ্জস্য রেখে তার কর্মসূচীগুলো পরিচালনা এবং বাস্তবায়ণ করে থাকে।
ভিশন:
পরিবেশগতভাবে ভারসাম্যপূর্ণ, শোষণ ও বৈষম্যহীন একটি দারিদ্র্যমুক্ত সমাজ যেখানে জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সকল শিশু, নারী, পুরুষ ও প্রতিবন্ধী সমমর্যদায় সম্মানের সাথে বাস করবে।
মিশন:
আর্থ-সামাজিক ক্ষমতায়ন ও দারিদ্র্য বিমোচন, সংগঠন সৃষ্টি ও নেতৃত্ব উন্নয়ন, পরিবেশবান্ধব কার্যক্রম ও কার্যকর প্রযুক্তি বিকাশ। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, দক্ষ উদ্যোক্তা সৃষ্টি ও মানব সম্পদ উন্নয়ন।
ভিশন
পরিবেশগতভাবে ভারসাম্যপূর্ণ, শোষণ ও বৈষম্যহীন একটি দারিদ্র্যমুক্ত সমাজ যেখানে জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সকল শিশু, নারী, পুরুষ ও প্রতিবন্ধী সমমর্যদায় সম্মানের সাথে বাস করবে।
মিশন
আর্থ-সামাজিক ক্ষমতায়ন ও দারিদ্র্য বিমোচন, সংগঠন সৃষ্টি ও নেতৃত্ব উন্নয়ন, পরিবেশবান্ধব কার্যক্রম ও কার্যকর প্রযুক্তি বিকাশ। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, দক্ষ উদ্যোক্তা সৃষ্টি ও মানব সম্পদ উন্নয়ন।
কৌশল
সুবিধাবঞ্চিত জনগণের ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে নারীদেরকে কেন্দ্র করে পরিবারের সকল সদস্য যথা : শিশু, যুবক, নারী, পুরুষ, বৃদ্ধ ও প্রতিবন্ধীদের উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত করা।
লক্ষ্য
কার্যকর পদ্ধতির মাধ্যমে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক ক্ষমতায়ন।
মূল্যবোধ:
উদ্দীপনের প্রতিটি কর্মী যে মৌলিক মূল্যবোধ বিশ্বাস ও চর্চা করে :
- সুবিধাবঞ্চিত শিশু, নারী, পুরুষ ও প্রতিবন্ধীদের অধিকার প্রতিষ্ঠা ও আর্থ-সামাজিক অগ্রগতি অর্জনে কাজ করার জন্য প্রতিশ্রুতিবন্ধ হওয়া।
- নিনিয়মানুবর্তিতা, সততা ও একাগ্রতা সংগঠনের সংহতি ও উৎকর্ষতা অর্জনের চাবিকাঠী।
- সংগঠনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ, পরিকল্পনা প্রণয়ন, ব্যবস্থাপনা প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ এবং গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের অনুশীলন ও চর্চা সাংগঠনিক মূল চালিকা শক্তি।
- নারী-পুরুষ সম্পর্ককে সাংগঠনিক মূল ¯্রােতধারায় সমন্বিত করা এবং জেন্ডার ভারসাম্যপূর্ণ ও সহায়ক সাংগঠনিক সংস্কৃতি চর্চা ও পরিবেশ সৃষ্টি করা যেখানে ন্যায়পরায়নতা ও নারী-পুরুষ সমতা অর্জন সংগঠনের কার্যক্রম পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনায় প্রতিফলিত হয়।
- সংগঠনের সর্বস্তরে সুশাসন অর্জনের লক্ষ্যে-কর্মসূচি বাস্তবায়ন, তথ্য আদান-প্রদান, আর্থিক লেনদেন, কর্মী ব্যবস্থাপনা প্রভৃতি ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও পারস্পরিক জবাবদিহিতার চর্চা করে।
- সকল মানুষেরই সুপ্ত প্রতিভা রয়েছে, সুযোগ দেয়া হলে সে সৃজনশীল এবং দায়িত্ব পালনে সক্ষম।
- পেশাগত উৎকর্ষতা এবং সংস্থার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের প্রতিশ্রদ্ধাশীল থাকা সর্বস্তরের কর্মীর মৌলিক বৈশিষ্ট্য।
- টিম হিসাবে কাজ করা, পারস্পরিক বিশ^াস এবং শ্রদ্ধাবোধ, খোলামেলা পরিবেশ সৃষ্টি, ফিডব্যাক গ্রহণের মানসিকতা, গঠনমূলক চিন্তা চেতনা এবং কর্মসম্পাদনে ইতিবাচক ভূমিকা প্রতিটি কর্মীর কর্মধারার প্রধান বৈশিষ্ট্য।
- জাতি, বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষে সকল সংস্কৃতি এবং ধর্মের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করা সংস্থার বিশ্বাসের ভিত্তিপ্রস্তর স্বরূপ।
- কর্মক্ষেত্রে দূষণমুক্ত পরিবেশ এবং ভারসাম্যপূর্ণ জীব-বৈচিত্র্য রক্ষায় সামাজিক উদ্যোগ গ্রহণে উৎসাহিত করা।
এই সংস্থার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
#ধারা০১_প্রতিষ্ঠাঃ
জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থা’ ২০১২ সালে বাংলাদেশের পূর্ব-দক্ষিণ অঞ্চলের চট্টগ্রাম জেলায় প্রতিষ্ঠিত হয়।
#ধারা০২_সংগঠনের_নামকরনঃ জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থা নামে অভিহিত হবে।
সংস্থার স্লোগান হবে- “মানব সেবা-ই আমাদের লক্ষ”
#ধারা০৩_মনোগ্রামঃ
জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থা এর নিজস্ব মনোগ্রাম থাকবে।
#ধারা০৪_লক্ষ্যঃ
জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থা এলাকার আর্থ-সামাজিক অবস্থার কাঙ্খিত পরিবর্তন সাধনের জন্য স্থায়ীত্বশীল উন্নয়নের মাধ্যমে, আত্ননির্ভরশীল সুখী ও সমৃদ্ধশালী অবক্ষয়মুক্ত সমাজ গঠন করা। বিশেষ করে পিছিয়ে পড়া সমাজের অনগ্রসর নারী-পুরুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থার ইতিবাচক পরিবর্তনে সমন্বিত প্রচেষ্টায় উন্নয়ন কর্মসূচি বা প্রকল্প প্রণয়ন, বাস্তবায়ন কাঠামো সংস্থার উদ্দেশ্যের আলোকে নির্ধারণ করা হবে। ইহা সামাজিক উন্নয়নমুলক, সাংস্কৃতিক ও সেচ্ছায় মানব সেবার সংগঠন। এই সংগঠন প্রতিবন্ধী, কৃষক,দিনমজুর,প্রবাসী, স্কুল/কলেজের ছাত্র, তথা সর্ব শ্রেণীর লোক নিয়ে গঠিত হবে এবং সর্ব শ্রেণীর উন্নয়নের জন্য কার্যক্রম পরিচালনা করবে।
#ধারা০৫_সংস্থার_ধরণঃ
(১)জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থা’ সামাজিক সংগঠন সম্পূর্ণ স্বাধীন, সামাজিক, সেচ্ছাসেবী, সাংস্কৃতিক ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবসম্পন্ন সংগঠ। এই সংগঠন ভবিষ্যতে বিভিন্ন জেলায় আমাদের শাখা সংগঠন করা হবে এবং এর নেতৃত্বে পরিচালনা করা হবে।
#ধারা০৬_সংগঠনের_কার্যালয়ঃ
জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থা এর কার্যালয় বর্তমানে অস্থায়ী, ভবিষ্যতে যেকোনো জায়গায় স্থায়ী ভিত্তিতে স্থাপিত হবে।
REPORT THIS AD
#ধারা০৭_সদস্য_হবার_শর্তাবলীঃ
(১)জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থার সদস্য হবার নূন্যতম বয়স ১২ বছর।
(২)জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থাকর্তৃক নির্ধারিত আবেদন ফরমের মাধ্যমে সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক বরাবর আবেদন করতে হবে।
(৩) ভদ্র, রুচিশীল, উদ্যোমী, সদাচারী ও মননশীল হতে হবে।
(৪) প্রত্যেক সদস্যকে প্রতি মাসে কার্যনির্বাহী কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মাসিক চাঁদা দিতে হবে।
(৫) যারা স্বেচ্ছাব্রতী মনোভাবাপন্ন এবং নিজেদের তথা দেশের ও এলাকার উন্নয়নে কাজ করার লক্ষ্যে সমাজ উন্নয়নমূলক বিভিন্ন সৃজনশীল কাজে সম্পৃক্ত কিংবা সম্পৃক্ত হতে ইচ্ছুক এবং নৈতিকতা বিরোধী কোনো কার্যক্রমে লিপ্ত নয়।
(৬) যারা নিজেদের মেধার সর্বোচ্চ বিকাশে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং একটি ক্ষুধামুক্ত ও আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ ও এলাকা গঠনে বিশেষ ভূমিকা রাখতে আগ্রহী।
#ধারা০৮_সদস্য_পদ_বাতিলের_ও_স্থগিতের_নিয়মাবলীঃ
(১)জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থার কোন সদস্য যদি মানসিক ভারসাম্য হারান।
(২)জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থার কোন সদস্য যদি একটানা তিন মাসের মাসিক ফি প্রদান না করেন।
(৩)জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থার কোন সদস্য সমাজ ও রাষ্ট্র বিরোধী কার্যকলাপে লিপ্ত হলে।
(৪)জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থারগঠনতন্ত্র ও নিজ স্বার্থের পরিপন্থী কোন কাজ করেন বা তার স্বভাব আচার-আচরণ সংগঠনের অ-পরিপন্থী হয়।
(৫)জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থার দায়িত্ব ও কর্তব্য যদি যথারীতি পালন না করেন বা সংগঠনের কাজে নিষ্ক্রিয় ও অকর্মণ্য হয়ে পরেন।
(৬)জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থার প্রাসঙ্গিক কারণে কোন সদস্যকে বহিষ্কার করার এখতিয়ার সংগঠনের প্রধান ব্যক্তিগণ সংরক্ষণ করেন।
(৭)জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থার কোন সদস্য সংস্থার সংবিধান পরিপন্থী কোন কাজ করলে কার্যকরী পরিষদের সভায় তিন চতুর্থাংশের ভোটে তার সদস্যপদ বাতিল করা হবে।
(৮)জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থার যে কোন সদস্য পদত্যাগ করিতে চাইলে তিনি সংশ্লিষ্ট কমিটির সভাপতি/সাধারন সম্পাদক এর নিকট পদত্যাগ পত্র পেশ করিবেন। কার্যকরী কমিটির সভায় উহা গৃহিত হইলে উক্ত সদস্যের সদস্য পদ বাতিল হইবে অথবা প্রত্যাহারের অনুরোধ জানানো যাইবে।
#ধারা০৯_সংস্থার_তহবিল_সংক্রান্ত_বিষয়াবলীঃ
(১)জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থাররসদস্যদের প্রাথমিক সদস্য ফি এবং মাসিক চাঁদা সংস্থার তহবিলের প্রধান উৎস হিসেবে গণ্য হবে। তবে শুভাকাংখীদের নিঃস্বার্থ এককালীন দান, অনুদান বা সাহায্যও তহবিলের উৎস হিসেবে বিবেচিত হবে।
(২)জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থারতহবিল হতে অন্য যেকোনো শুভ উপায়ে অর্জিত অর্থ সংগঠনের তহবিলে যোগ হবে।
(৩) যথাযোগ্য রশিদ ছাড়া এবং কার্যনির্বাহী কমিটির সিদ্ধান্ত ব্যতিত অত্র সংগঠনের নামে কোন চাঁদা, অনুদান বা সাহায্যও গ্রহন করা যাবে না।
(৪)জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থারসদস্যদের কল্যাণ ফি, প্রাবাসী, উপদেষ্টা পরিষদের অনুদান, বিশিষ্ঠ ব্যক্তিবর্গ, দাতা সদস্যদের ও সংগঠনের অনুদানই হবে এই সংস্থার আয়ের আরও একটি উৎস।
(৫)জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থারনির্বাহী পরিষদ সদস্যদের মাসিক ফি পরিবর্তনের অধিকার সংরক্ষণ করবে।
#ধারা১০_দাতা_ও_আজীবন_সদস্যঃ
(১)জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থার সার্বিক কল্যাণ ও ব্যাপক উন্নয়নের লক্ষ্যে যে সব বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ প্রতিষ্ঠানের তহবিলে এককালীন ১৫,০০০/- (পনের হাজার) টাকা বা তদূর্ধ্ব সমপরিমাণ মূল্যের সম্পদ অথবা পণ্য এক কালীন, মাসিক বা বাৎসরিক ভিত্তিতে প্রদান করবে তাদেরকে দাতা সদস্য হিসাবে মনোনীত করা হবে।
(২)জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থারসার্বিক কল্যাণ ও ব্যাপক উন্নয়নের লক্ষ্যে যে সব বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ প্রতিষ্ঠানের তহবিলে এককালীন ১০,০০০/-(দশ হাজার) টাকা বা তদূর্ধ্ব সমপরিমাণ মূল্যের সম্পদ অথবা পণ্য এক কালীন,মাসিক বা বাৎসরিক ভিত্তিতে প্রদান করবে তাদেরকে আজিবন সদস্য হিসাবে মনোনীত করা হবে।
#ধারা১২ #_বিভিন্ন_সাংগঠনিক_কার্যক্রম_পরিষদঃ
জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থার সাংগঠনিক পরিষদ নিম্নরুপঃ
১.উপদেষ্টা পরিষদ
২.কার্যনির্বাহী পরিষদ
৩.সাধারণ সদস্য
(১) উপদেষ্টা পরিষদঃ
সমাজের বিশেষ কোন ব্যক্তিবর্গ, আজীবন সদস্য, দাতা সদস্যদের সমন্বয়ে উপদেষ্টা পরিষদ গঠিত হবে। এই পরিষদ বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠনের উন্নয়নের জন্য সাধারণ পরিষদ ও কর্যকরী পরিষদকে পরামর্শ দাতা হিসাবে কাজ করবেন। এই পরিষদ সংস্থার বিশেষ কোন অনুষ্ঠান কিংবা সাধারণ পরিষদ সভায় উপস্থিত থাকবে। বছরে কমপক্ষে একবার এই পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিষদ সভায় কার্যনির্বাহী পরিষদের কর্মকর্তাগনও উপস্থিত থাকবে। কার্যনির্বাহী পরিষদ উপদেষ্টা পরিষদ বিলুপ্ত করতে পারবেন।
(ক) কার্যনির্বাহী পরিষদকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিয়ে সহযোগীতা করবেন।
(খ) সদস্যদের মধ্যে কোন কারনে মতানৈক্য দেখা দিলে উপদেষ্টা পরিষদ সমাধান করবেন। তবে এক্ষেত্রে সভাপতিকে সভার আহবান করতে হবে।
(গ) সার্বিক পরিকল্পনা প্রণয়নে উপদেষ্টা পরিষদ দিক নির্দেশকের ভূমিকা পালন করবেন।
(ঘ)জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থারউন্নয়নের জন্য আর্থিক সহযোগিতা করবেন।
(ঙ) বিভিন্ন দাতা গোষ্ঠীর সাথে যোগযোগ পূর্বক উদ্ভুদ্ব করবেন।
(চ)জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থারকল্যাণে পরামর্শ প্রদান করবেন।
(ছ) বৎসরে কমপক্ষে একবার এই পরিষদ সভা করবেন।
(জ) প্রতিষ্ঠানের যে কোন অনুষ্ঠানে যোগদান করবেন।
(২) কার্যনির্বাহী পরিষদঃ
এই পরিষদ জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থারসংগঠন উন্নয়নের জন্য সর্বাধিক কাজ করবেন। এই পরিষদ সংগঠনের যাবতীয় আয়, ব্যয়, বাজেট কর্ম-পরিকল্পনার বার্ষিক রিপোর্ট তৈরী করবেন। কমপক্ষে ৩ (দুই) মাসে একবার এই পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হবে।
(ক) সাধারন সভা ও বার্ষিক সভা আহবান করা।
(খ) বিশেষ প্রয়োজনে সভাপতির আহবানে জরুরী সিদ্ধান্তের মাধ্যমে কোন সিদ্ধান্ত গ্রহন করা।
(গ) সভায় গৃহিত সিদ্ধান্ত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের যুক্ত স্বাক্ষরে বাস্তবায়িত হবে।
(ঘ) নির্বাহী পরিষদ এ সংগঠনের যাবতীয় কার্যাবলীর চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত প্রদানকারী ও নীতি নির্ধারক বলে বিবেচিত হবে।
(ঙ) নির্বাহী পরিষদ সংগঠনের সাথে সংগতি রেখে গঠনতন্ত্রে বর্ণিত নেই এমন যে কোন ধরনের আর্থিক সাহায্য প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারবে।
(চ) নির্বাহী পরিষদ সংগঠনের বার্ষিক আয়-ব্যয়ের হিসাব পরিক্ষা-নিরিক্ষা ও অনুমোদন করবে।
(ছ) সংগঠনের উন্নয়ন ও আয় বৃদ্ধির জন্য কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহন করবে।
(জ) বিভিন্ন উন্নয়ন মুলক কাজ করার জন্য সকল সদস্যকে নির্দেশ প্রদান করবে।
♦কার্যনির্বাহী পরিষদের গঠন কাঠামোঃ
১. সভাপতি ১ জন
২. সিনিয়র সহ-সভাপতি ১জন
৩. সহ-সভাপতি ২জন
৪. সাধারণ সম্পাদক ১ জন
৫. সহ-সাধারণ সম্পাদ ২ জন
৬ সাংগঠনিক সম্পাদক ১ জন
৭. সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ১ জন
৮. প্রচার সম্পাদক ১ জন
৯. সহ-প্রচার সম্পাদক ১ জন
১০. অর্থ সম্পাদক ১ জন
১১. সহ-অর্থ সম্পাদক ১জন
১২. প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক ১ জন
১৩. দপ্তর সম্পাদক ১ জন
১৪. সমাজকল্যাণ সম্পাদক ১ জন
১৫. সহ-সমাজ কল্যাণ সম্পাদক ১ জন
১৬. শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক ১ জন
১৭. সহ-শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক ১ জন
১৮. ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ১ জন
১৯. সহ-ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ১ জন
২০. ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক ১ জন
২১. সাহিত্য,সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক ১ জন
২২. আইন বিষয়ক সম্পাদক ১ জন
২৩. মহিলা বিষয়ক সম্পাদক ১ জন
২৪. পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ১ জন
২৫. আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক সম্পাদক ১ জন
২৬. গ্রন্থাগার ও পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক ১ জন
২৭. নির্বাহী সদস্য ৫ জন
♦ কার্যনির্বাহী কমিটির দায়িত্বঃ
(১) সভাপতিঃ
(ক) সংগঠনের প্রধান হিসেবে বিবেচিত হবেন।
(খ) সংগঠনের সকল সভায় সভাপতিত্ব করবেন।
(গ) সংগঠনের নির্বাহী পরিচালক হিসেবে দায়িত্বে থাকবেন।
(ঘ) সভাপতির স্বাক্ষর ছাড়া কোন প্রস্তাবই অনুমোদিত হবে না।
(ঙ) সভাপতি সভা পরিচালনার পূর্ণ দায়িত্বে থাকবেন।
(চ) সংগঠনের স্বার্থে ও কল্যাণে যে কোন প্রকার দায়িত্ব পালন করবেন।
(ছ) কোন সভায় যে কোন সিদ্ধান্তের ব্যাপারে সম-সংখ্যক ভোট পরলে সভাপতি একটি কাষ্টিং ভোট প্রদান করবেন।
(জ) বিশেষ প্রয়োজনে জরুরী সভা আহ্বান করবেন।
(ঝ) নির্বাহী পরিষদের সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে সংগঠনের করণীয় ও কার্যাবলী নির্ধারণ করবেন।
(ঞ) সকল প্রকার যোগাযোগ, চিঠি লেখা ও চিঠিপত্র ইস্যুর ক্ষেত্রে তিনি স্বাক্ষর প্রদান করবেন।
২. সিনিয়র সহ-সভাপতিঃ
(ক) সভাপতির প্রয়োজনীয় বিভিন্ন কাজে তাকে সহযোগিতা করা।
(খ) সংগঠনের আভ্ন্তরীন ব্যপারে সভাপতির সাথে আলোচনা করা।
(গ) সভাপতির অনুপস্থিতে তার দায়িত্ব পালন করা।
৩. সহ-সভাপতিঃ
(ক) সভাপতি ও সিনিয়র সহ-সভাপতিকে সহযোগিতা করা।
(খ) সভাপতি এবং সিনিয়র সহ-সভাপতির অনুপস্থিতে তাদের দায়িত্ব পালন করা।
৪. সাধারণ সম্পাদকঃ
(ক) অফিস নির্বাহী হবেন ও থাকবেন। নির্বাহী পরিষদের নিকট সংগঠনের কার্য সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য দায়ী থাকবেন।
(খ) সকল প্রকার যোগাযোগ, চিঠি লেখা ও চিঠিপত্র ইস্যুর ক্ষেত্রে তিনি স্বাক্ষর প্রদান করবেন।
(গ) সংগঠনের কার্যক্রম, কর্মসূচি ও প্রকল্প প্রস্তাবনা ও বাস্তবায়ন এবং নির্বাহী পরিষদের সদস্যদের সাথে সমন্বয় সাধন করবেন।
(ঘ) সংগঠনের সকল প্রকার চিঠিপত্র,কাগজপত্র, তথ্য ও দলিল রক্ষণাবেক্ষণ করবেন।
(ঙ) প্রশাসন,প্রকল্প তৈরি,বাজেট তৈরির কার্যক্রম বাস্তবায়ন ও মূল্যায়নে সভাপতি কে সহযোগীতা করবেন।
(চ) সুষ্ঠু প্রশাসন ব্যবস্থার স্বার্থে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কর্মচারী নিয়োগ,কর্মচুক্তি ও ছাটাইয়ের চুড়ান্ত ক্ষমতার অধিকারী হবেন।তবে কার্যনির্বাহী পরিষদের সিদ্ধান্তক্রমে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
(ছ) সংগঠনের সার্বিক সকল নির্বাহী ও সাধারণ সদস্যদের সাথে যোগাযোগ আলাপ-আলোচনা এবং পরামর্শ বজায় রাখবেন। সংগঠনের বার্ষিক রিপোর্ট ও বাজেট পেশ করবেন।
(জ) সভাপতির সাথে আলোচনা করে সভা আহ্বানের দিন , তারিখ,সময় ও স্থান নির্ধারনসহ আলোচ্য বিষয়-সূচী উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তি বিতরণের ব্যবস্থা করবেন।
(ঝ) অর্থ সম্পাদক কর্তৃক মাসিক, ত্রৈমাসিক,বার্ষিক জমা খরচের হিসাব প্রস্তুত করিয়ে নিবেন এবং যথাযথ সভায় অনুমোদন ও পেশ করার ব্যবস্থা নিবেন।
(ঞ) নির্বাহী পরিষদ কর্তৃক অর্পিত যে কোন দায়িত্ব পালন করবেন।
৫. সহ-সাধারণ সম্পাদকঃ
(ক) সাধারণ সম্পাদকের সকল কাজে সহায়তা প্রদান করবেন।
(খ) সাধারণ সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে তার সকল দায়িত্ব পালন করবেন।
(গ) নির্বাহী পরিষদ প্রদত্ত অন্যান্য দায়িত্ব পালন করবেন।
৬. সাংগঠনিক সম্পাদকঃ
(ক) সংগঠনের কার্যক্রমকে গতিশীল রাখার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন।
(খ) সংগঠনের কার্যক্রমে স্থীরতা প্রকাশ পেলে এর কারণ নির্ণয় করে তা দূরীকরণের জন্য সভাপতি/ সাধারণ সম্পাদকের সাথে আলোচনাপূর্বক করণীয় নির্ধারণ করবেন।
(গ) সংগঠনের কোন সদস্যের অনুপস্থিতি বা সংগঠনের স্বার্থ বিরোধী কোন কাজ নির্ণয় এবং সমস্যা সমূহ দেখে সংগঠনের স্বার্থে সবাইকে তা অবহিত করবেন।
(ঘ) সাংগঠনিক সম্পাদক সংগঠনকে শক্তিশালী করার জন্য সর্বদা নিয়োজিত থাকবেন।
(ঙ) সংগঠন কোন হুমকির শিকার হলে সেটি সভাপতিকে অবগত করবেন।
(চ) সংগঠনের শৃঙ্খলা এবং ব্যাপ্তি ঘটানোর জন্য নিবেদিত প্রাণ হিসেবে কাজ করাই তার প্রধান কাজ।
৭. সহ-সাংগঠনিক সম্পাদকঃ
(ক) সাংগঠনিক সম্পাদকের কাজে সহযোগিতা করাই সহ-সাংগঠনিক সম্পাদকের কাজ।
(খ) সাংগঠনিক সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে তিনি সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
৮. প্রচার সম্পাদকঃ
(ক) সংগঠনের বিকাশ সাধনের জন্য সংগঠন হতে ঘোষিত প্রচারপত্র , পোস্টার এবং বক্তব্য অত্র সংগঠনের সদস্যদের মধ্যে পৌছে দেয়া প্রচার সম্পাদকের কাজ।
(খ) সংগঠন হতে সকল প্রকার প্রকাশনার ডিজাইন, তথ্য সংগ্রহ, প্রুফ দেখা সম্পন্ন করে থাকবেন।
(গ) সংগঠনের বাহ্যিক প্রচারে বেশি গুরুত্ব দিয়ে বিভিন্ন প্রস্তাব নির্বাহী সভায় উপস্থাপন করবেন।
(ঘ) প্রয়োজন অনুযায়ী সংবাদ সম্মেলন ও গোলটেবিল আলোচনার ব্যবস্থা করবেন।
(ঙ) সংগঠনের বিভিন্ন অনুষ্ঠান বা কার্যক্রমের সময় প্রচারের ব্যবস্থা করা এবং তা যথাযথ ভাবে হচ্ছে কিনা তা খতিয়ে দেখবেন।
(চ) বিভিন্ন সামাজিক গণমাধ্যমে সংগঠনের প্রচারনার দায়িত্বও তার অধীনে।
(ছ) সংগঠনের বিভিন্ন খবর পত্রিকায় প্রকাশের ব্যবস্থা করা তার দায়িত্ব।
৯. সহ-প্রচার সম্পাদকঃ
(ক) প্রচার সম্পাদকের কাজে সহযোগিতা করাই সহ-প্রচার সম্পাদকের কাজ।
(খ) প্রচার সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে তিনি প্রচার সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
১০. অর্থ সম্পাদকঃ
(ক) সংগঠনের আয়-ব্যয়ের সঠিক হিসাব রাখা,সংগৃহীত অর্থ যাতে সংগঠনের স্বার্থে ব্যয় হয় সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখা অর্থ সম্পাদকের মূল কাজ।
(খ) সংগঠনের সদস্যদের হতে মাসিক ফি সংগ্রহ,বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিবর্গ হতে অনুদান গ্রহণ তার দায়িত্ব।
(গ) তিনি সংগঠনের অর্থের ভবিষ্যৎ উৎস চিহ্নিত করে নির্বাহী পরিষদের সভায় পেশ করবেন।
(ঘ) বার্ষিক অর্থনৈতিক রিপোর্ট করবেন এবং অনুমোদনের জন্য বার্ষিক সভায় পেশ করবেন।
(ঙ) সংগঠনের সকল প্রকার আর্থিক বিষয়ে দায়িত্ব পালন করবেন।
(চ) সংগঠনের তহবিল বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা রাখবেন।
(ছ) সংগঠনের জমা খরচের হিসাব-নিকাশ সংক্রান্ত যাবতীয় ব্যাপারে অর্থ সম্পাদক সাধারণভাবে দায়ী থাকবেন।
১১. সহ-অর্থ সম্পাদকঃ
(ক) অর্থ সম্পাদকের কাজে সহযোগিতা করা।
(খ) অর্থ সম্পাদকের অনুপস্থিতে তার দায়িত্ব পালন করবে।
১২. প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদকঃ
(ক) সংগঠনের স্বার্থে প্রকাশনা তার দায়িত্বে থাকবে।
(খ) প্রকাশনার ডিজাইন, তথ্য সংগ্রহ, প্রুফ দেখার কাজে প্রচার সম্পাদককে সাহায্য করবেন।
(গ) সংগঠনের প্রকাশনার প্রধান দায়িত্ব তার নিকট ন্যস্ত।
১৩. দপ্তর সম্পাদকঃ
(ক) সংগঠনের সমস্ত তথ্য, রিপোর্ট,চিঠিপত্র,দপ্তর ও সংস্থাপন সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয় সংরক্ষণ করবেন।
(খ) সকল সভা কার্য দিবসের নোটিশ সভাপতি/সাধারণ সম্পাদকের অনুমতি সাপেক্ষে সকল সদস্যকে অবহিত করবেন।
(গ) সংগঠনের বিভিন্ন সভা/অনুষ্ঠানে আগত ব্যক্তি/অতিথীদের বক্তব্য/মতামত লিপিবদ্ধ করে প্রেস রিলিজ আকারে তা জনসম্মুখে প্রকাশ করবেন।
(ঘ) সংগঠনের সকল প্রকার প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদি নিজ দায়িত্বে সংরক্ষণ করবেন।
১৪. সমাজ কল্যাণ সম্পাদকঃ
(ক) মানুষের সাথে পরিচিতি বাড়াবেন।
(খ) সমাজের নানা অসঙ্গতি সংগঠনের সভায় তুলে ধরবেন।
(গ) সমাজের জন্য কল্যাণকর পদক্ষেপ গ্রহণে কার্যনির্বাহী পরিষদকে সহায়তা করবেন।
১৫. সহ-সমাজ কল্যাণ সম্পাদকঃ
(ক) সমাজ কল্যাণ সম্পাদকের কাজে সহযোগিতা করাই সহ-সমাজ কল্যাণ সম্পাদকের কাজ।
(খ) সমাজ কল্যাণ সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে তিনি সমাজ কল্যাণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
১৬. শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদকঃ
(ক) শিক্ষাসংক্রান্ত যেকোন কাজে পরিচালনার দায়িত্ব নিবেন।
(খ) শিক্ষার প্রসারে ভূমিকা পালন করবেন।
১৭. সহ-শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদকঃ
(ক) শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদকের কাজে সহযোগিতা করাই সহ-শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদকের কাজ।
(খ) শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে তিনি শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
১৮. ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদকঃ
(ক) সংগঠনের ক্রীড়া কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।
(খ) ক্রীড়ার উন্নয়নে যেকোনো পরামর্শ সভায় পেশ করবেন।
১৯.সহ-ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদকঃ
(ক) ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদকের কাজে সহযোগিতা করাই সহ-ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদকের কাজ।
(খ) ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে তিনি ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
২০. ধর্ম বিষয়ক সম্পাদকঃ
(ক) আলোকবর্তিকার ধর্মীয় কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।
(খ) ধর্মীয় সংহতি বজায় রাখতে যেকোনো পরামর্শ সভায় পেশ করবেন।
২১. সাহিত্য, সংস্কৃতি ও গ্রনথাগার বিষয়ক সম্পাদকঃ
(ক) সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিচালনার দায়িত্ব নিবেন।
(খ) বিভিন্ন ঐতিহাসিক দিবস উদযাপনের উদ্যোগ নিবেন।
(গ) বাংলাদেশের সংস্কৃতির সুস্থ বিকাশের কার্যকরী পদক্ষেপ নিবেন।
(ঘ) ম্যাগাজিন, লিফলেট, প্যাড ইত্যাদি প্রকাশ করা এবং গ্রন্থনা করা তার প্রধান কাজ।
(ঙ) বাংলা সাহিত্য উন্নয়নে করণীয় বিষয়াবলী সভায় তুলে ধরবেন।
২২. আইন বিষয়ক সম্পাদকঃ
(ক) সংগঠনের আইনবিভাগ পরিচালনা করবেন।
(খ) সংগঠনের সদস্যগণ গঠনতন্ত্র মেনে চলছে কিনা সেদিকে লক্ষ্য রাখবেন।
(গ) সংগঠন কোন আইনসংক্রান্ত নোটিশ পেলে তা সভাপতিকে অবহিত করবেন।
২৩.মহিলা বিষয়ক সম্পাদকঃ
(ক) দুস্থ,নিরক্ষর,অসহায়,নির্যাতিত মহিলাদের সংগঠিত করবেন এবং তাদের সম্পর্কে পরিষদকে অবহিত করবেন।
(খ) কার্যনির্বাহী পরিষদ কর্তৃক মহিলা বিষয়ক গৃহীত যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করার দায়িত্ব তার উপর ন্যাস্ত থাকবে।
২৪. পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদকঃ
(ক) দুআলোকবর্তিকার পরিবেশবান্ধব কর্মসূচী পরিচালনা করবেন।
(খ) দেশে সংগঠিত প্রাকৃতিক দুর্যোগ সম্পর্কে পরিষদকে অবগত করবেন।
২৫. আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক সম্পাদকঃ
(ক)
(খ)
২৬. গ্রন্থাগার ও পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদকঃ
(ক)
(খ)
২৭. নির্বাহী সদস্যঃ
(ক) সাংগঠনিক যেকোনো সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে অগ্রণী ভূমিকা রাখবেন।
(খ) কার্যনির্বাহী কমিটির সকল কাজে অংশগ্রহণ ও সহযোগিতা করা সদস্যদের প্রধান কাজ।
(গ) বিভিন্ন অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত কমিটিতে থাকা ও কাজ করা।
(৩) সাধারণ সদস্যঃ
সাধারণ সদস্যদের যোগ্যতা ৭ (সাত) ধারা মোতাবেক করা হবে। সংগঠনের সকল সদস্যদের নিয়ে বৎসরে কমপক্ষে ২ (দুই) টি সভা অনুষ্ঠিত হবে। কার্যনির্বাহী পরিষদের সভাপতি/সাঃসম্পাদক সভার কাজ পরিচালনা করবেন।
#ধারা১৩_সভার_ফোরামঃ
কার্যনির্বাহী কমিটির সভায়, সভাপতি সহ ৫ (পাঁচ) জন সদস্যদের উপস্থিতিতে ফোরাম হবে। মূলতবী সভার জন্য কোন ফোরামের প্রয়োজন হবে না। সাধারণ সভা ১০ (দশ) জন সদস্যদের উপস্থিতিতে ফোরাম হবে।
#ধারা১৪_উদ্দেশ্যঃ
(১) প্রধানত সামাজিক ও শিক্ষা কর্মকাণ্ড পরিচালনা করবে।
(২) এলাকাবাসির মধ্যে আত্মনির্ভরশীলতা অর্জনের প্রত্যয় সৃষ্টি করা।
(৩) এলাকার গরীব, অসহায় মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের পড়া লেখা চালিয়ে যেতে সহায়তা বা উদ্ভুদ্ব করা এবং বিনামুল্যে বই বিতরন করা।
(৫) ছাত্র-ছাত্রীদের মেধা ও সৃজনশীলতার সর্বাধিক বিকাশের লক্ষ্যে তাদেরকে প্রণোদিত ও সংগঠিত করা ও মেদাবী ছাত্র ছাত্রীদেরকে উপবৃত্তি প্রদান করা।
(৬) রমজান মাসে অসহায় গরিবদের মাঝে ইফতারি সামগ্রী বিতরন করা ও ইফতারি পার্টি আয়োজন করা।
(৭) “ঈদ উৎসব” ঈদের আগের দিন অসহায় গরিবের মাঝে ঈদ প্যাকেজ বিতরন করা।
(৮) সমাজের সবার মধ্যে সামাজিক দায়বদ্ধতা বোধ সৃষ্টি করে সমাজ সচেতন নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা।
(৭) বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠনের প্রতিটি সদস্যকে কাজের মাধ্যমে সফল, স্বয়ংক্রিয় ও স্বেচ্ছাসেবী হয়ে ওঠার লক্ষ্যে ক্ষমতায়িত করা।
(৮) শিশু কল্যাণঃ এলাকার গরীব শিশু-কিশোরদের অক্ষরদান দেয়ার জন্য গণশিক্ষা কেন্দ্র/পাঠাগার প্রতিষ্ঠা করা এবং দরিদ্র শিশুদের খেলাধুলার পাশাপাশি সু-স্বাস্থ্য নিশ্চিত কল্পে ফ্রি চিকিৎসার ব্যবস্থা করা এবং শিশুদের বাল্যবিবাহ রোধে সভা-সেমিনার ও গনসচেতনতা সৃষ্টি করা।
(৯) এলাকার সকল প্রকার খেলাধুলার আয়োজন, অংশগ্রহন ও প্রতিভাবান খেলোয়ারদের প্রশিক্ষন এর ব্যাবস্থা করা। সংশ্লিস্ট খেলায় জেলা, বিভাগ ও জাতীয় পর্যায়ে অংশ গ্রহন করার ব্যবস্থা করা।
(১০) মাদক মুক্ত এলাকা গড়তে প্রশাসনকে সহযোগিতা করা।
(১১) এলাকার মাদকাসক্ত, জুয়াড়ি, বখাটে ও অপরাধীদের সুস্থ জীবনে ফিরিয়ে আনার লক্ষে বিনোদন, গনসচেতনতা ও চিকিৎসার ব্যাবস্থা করা এবং কর্মসংস্থানের জন্য উৎসাহ প্রদান করা।
(১২) সমাজ বিরোধী কার্যকলাপ হইতে জনগণকে বিরত রাখিবার উদ্দেশ্যে চিত্ত-বিনোদন ও সাংস্কৃতিক কর্মসূচীর ব্যবস্থা করা।
(১৩) যে কোন সেবামূলক কাজে জনগনকে উদ্ভুদ্ব করা এবং জনগনকে সেবামূলক কাজে সহযোগিতা করা। এমনকি খাদ্য দ্রব্যকে বিষ মুক্ত রাখা ও কৃষকদেরকে কেমিক্যাল ব্যতিত ফসল উৎপাদানের ব্যপারে পরামর্শ দেয়া।
(১৪) সরকারের উন্নয়ন মূলক সংস্থা সমূহের সহায়ক শক্তি হিসাবে কাজ করা। গণ-শিক্ষা গ্রহণে বয়স্কদের উদ্ভুদ্ব করা, উন্নত প্রযুক্তির কৃষি, মৎস্য চাষ, হাঁস মুরগী পালন, হস্ত ও কুটির শিল্প স্থাপন, হেচারী ও নার্সারী সহ অন্যান্য কার্যক্রম সম্মন্ধে গ্রামবাসীর মধ্যে জ্ঞান দানের নিমিত্তে সংশ্লিষ্ট উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ডে আমন্ত্রন করা এবং সভা ও সেমিনারের আয়োজন করা।পরিবার পরিকল্পনার মাঠকর্মীদের সাথে সমন্বয় সাধন করে পরিকল্পিত পরিবার গঠনে জনগনকে উদ্ধুদ্ধ করা।
(১৫) দেশের দুর্ভিক্ষ, বন্যা, ঘুর্ণিঝড়, ভূমিকম্প, মহামারী, অনাবৃষ্টি, অতিবৃষ্টি, সকল প্রকার প্রাকৃতিক দুর্যোগে সাহায্য সামগ্রী নিয়ে দুঃস্হ, ও ক্ষতিগ্রস্থদের পাশে এগিয়ে যাওয়া শীত বস্র বিতরন এবং তহিবল বৃদ্ধি ও সংরক্ষনার্থে দান।
(১৬) ফুটবল, ক্রিকেট বেটমিন্টন টুর্নামেন্ট ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা।
#ধারা১৫_অন্যান্যঃ
জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থারবিভিন্ন সাংগঠনিক কাঠামো নিম্নরুপঃ
(১)জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থারসকল সদস্যের বিপদ-আপদে সংস্থার নির্বাহী পরিষদসহ সবাই এক অপরের পাশে থাকার চেষ্টা করবে।
(২)জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থার সকল সদস্য সংগঠনের উন্নয়নে সর্বদা সচেষ্ট থাকবে।
(৩)জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থারনির্বাহী পরিষদসহ সকল সদস্যের নিঃস্বার্থভাবে কাজ করার অঙ্গীকারবদ্ধ থাকতে হবে।
(৪)জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থারকোন অভিযোগ, অনুরাগ থাকলে পরামর্শের জন্য কার্যনির্বাহী পরিষদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
(৫)জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থারসদস্যদের মধ্যে কোন অভ্যন্তরীণ কোন্দল থাকা যাবে না, যা সংস্থার বিরূপ প্রভাব ফেলে।
#ধারা১৬_অনুষ্ঠানাদিঃ
জিনিয়াস সমাজ উন্নয়ন সংস্থার কতৃক সম্ভব হলে বছরে একটি বনভোজন, বার্ষিক পুর্নমিলনী, ইফতার পার্টি, বিভিন্ন উদযাপিত দিবস, সাংস্কৃতি প্রতিযোগিতা, ক্রিয়া প্রতিযোগিতা ইত্যাদি অনুষ্ঠান আয়োজন করা হবে। তবে পারস্পরিক পরিচিতি, সৌহার্দবোধ, বন্ধন এবং ভ্রাতৃত্ববোধ সৃষ্টিই অনুষ্ঠানাদির মূল লক্ষ্য বলে বিবেচিত হবে।
বিঃদঃ কার্যনির্বাহী কমিটি বৈঠকের মাধ্যমে গঠনতন্ত্রে সংশোধন আনতে পারবে।